NovelToon NovelToon

নীরব প্রতিশোধ

Part 1 : আগুনের মতো এক নারী

রাতের শহর নীরব, কিন্তু আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে গোপনে—"সে ফিরে এসেছে..."

হ্যাঁ, সে—নাফজা, সেই মেয়ে যাকে একসময় সবাই ভালোবাসতো, আর এখন যার নাম শুনলেই বুক কাঁপে। সেই মেয়েই আজ ছায়ার মতো ঢুকে পড়েছে তাদের পুরনো বিশাল অট্টালিকায়। সে এখন আর গান গায় না—সে এখন আগুন ছোড়ে চোখ দিয়ে।

গুলশানের এক গোপন মাফিয়া বসের জমায়েতে দরজাটা হঠাৎ খোলে। সবাই চুপ। শুধু একজোড়া কালো হিলের শব্দ ধীরে ধীরে ঘরের ভিতর ঢুকে আসে।

নাফজা দাঁড়িয়ে আছে সাদা শাড়িতে। ঠোঁটে হালকা গাঢ় লিপস্টিক, চোখে কালো চশমা, আর পাশে নিঃশব্দ একটা শিশু—যার মুখে কোনো শব্দ নেই, চোখে কোনো অভিব্যক্তি নেই।

— "কেউ কি বলবে না আমাকে বসতে?"

তার ঠান্ডা কণ্ঠ ঘরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। সবাই অবাক, কিন্তু কেউ কিছু বলে না।

এক বুড়ো লোক উঠে দাঁড়াল, চোখে ভয়—

— "তুই এখানে কেন নাফজা? তুই তো শাস্তি পেয়ে চলে গেছিলি। এখন কি চাই তুই?"

নাফজা হাসে, আর বলে—

— "আমি কিছু চাই না। শুধু মনে করাতে এসেছি—তোমরা কী ভুলে গেছো আমি কার মেয়ে?"

---

পুরনো কথা, নতুন রক্ত

দুই বছর আগে, এই নাফজা ছিল অন্যরকম।

তার ছিল গানের স্বপ্ন। ঘুম ভেঙে সে স্টুডিওতে যেত, রাত জেগে লিখত লিরিক, আর অনলাইনে গান আপলোড করত। তার ভক্ত ছিল হাজার হাজার।

তখন ইনায়া, তার বড় বোন, তাকে আগলে রাখত। তার চোখে ছিল ভালোবাসা।

কিন্তু সময় বদলে গেছে। এখন সে নিজের পরিবারকে ছুঁড়ে ফেলে বলছে—

— "তোমাদের কাছে আমি শুধু একটা ভুল ছিলাম। এবার সেই ভুলের খেসারত দিবে তোমরা।"

সে যে mute শিশুটিকে নিয়ে আসে, কারো সাহস হয় না জিজ্ঞেস করতে—"ও কার ছেলে?"

শুধু Inaya দূর থেকে তাকিয়ে থাকে, মনে মনে ভাবে—

— “ও কি এখন আমাকে শেষ করবে?”

---

Inaya’র অজানা আতঙ্ক

ইনায়া এখন নামকরা মানবাধিকারকর্মী, শহরের আলো ঝলমলে রূপে প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু রাতের বেলা সে একা জানালার ধারে বসে। মনের ভিতর একটাই প্রশ্ন—

> “নাফজা কেন এমন হয়ে গেল?”

সে জানে কিছু একটা ঘটেছিল, একটা ভুল, একটা দুর্ঘটনা।

কিন্তু কারো কাছে কখনো বলেনি। কারো চোখে তাকে অপরাধী মনে না হয় তাই।

---

মাফিয়ার আঙিনায় নীরব প্রতিশোধের বীজ

সেই রাতে বৈঠকে নাফজা সবাইকে বলে—

— “তোমরা ভুলে গেছো আমি কে। আজ থেকে আবার মনে থাকবে। আমি ফিরে এসেছি, আমার সন্তানকে নিয়ে।”

এক বয়স্ক মাফিয়া কাঁপা কণ্ঠে বলে,

— “তুই যাকে বিয়ে করেছিলি, সে তো আমাদের শত্রুপক্ষের!”

নাফজা চুপ করে, শুধু বলে—

— “ভালোবাসা কখনও রাজনীতির ভাষা বোঝে না।”

Zavian—তার স্বামী, এখন মৃত। কেউ জানে না কে মেরেছে, কেন মারা গেছে।

শুধু নাফজা জানে, সে কিভাবে সব হারিয়েছে—ভয়, নিরবতা, ভালোবাসা—সব।

এবং সে জানে, তার এই যাত্রা এখন থামবে না।

---

রাত শেষে Inaya একটি পুরনো ভিডিও দেখতে পায়, যেটা সে কখনো দেখেনি—

ভিডিওতে Nafza বলছে:

— “আমার একটা গোপন সত্য আছে... যদি আমি হারিয়ে যাই, কেউ যেন জানে আমি একা ছিলাম না।”

ভিডিও বন্ধ।

Inaya ধীরে ধীরে ফিসফিস করে,

— “তুই কি আমাকে কিছু বলার চেষ্টা করছিলি, নাফজা?”

--------------

Hey guys,

kemon acho shobai?asha kori amr story tomader posondo hobe. bye

a

a

aa

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

A

a

a

aa

a

a

a

a

a

a

A

Part ২: ছায়ার ভিতরে লুকানো আগুন

স্থান: ঢাকা

বাইরে গরম রোদ, শহরজুড়ে কোলাহল। কিন্তু এক বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের ভেতরে নাফজা শান্তভাবে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে। তার কোলে ছোট্ট জায়ির ঘুমাচ্ছে। সে জানে, আজকের ঘুম নিঃশব্দ, কিন্তু আগামীকাল থেকে এই ঘুমও রক্তের গন্ধ পাবে।

তার প্রতিশোধ শুরু হয়েছে—কিন্তু সে তা কারো চোখে পড়তে দেবে না।

নাফজা জানে, ইনায়া এখন সমাজে একজন ‘রোল মডেল’। তার NGO, তার স্বেচ্ছাসেবী কাজ, তার দানশীল মুখোশ—সবকিছুই শহরের মিডিয়ায় আলোচিত। অথচ, ওই মুখোশের আড়ালেই লুকিয়ে আছে এক বিষাক্ত সত্য। একদিন সেই সত্যই আলো দেখবে। সেই দিনই ইনায়ার সাজানো জগত ভেঙে পড়বে।

---

নাফজার গোপন জার্নাল

রাতে, যখন জায়ির ঘুম গভীর হয়, তখন নাফজা ডেস্কে বসে তার ল্যাপটপ খোলে। সে নিজের লেখা “নীরব আত্মারা” নামক বইয়ের পাণ্ডুলিপি লিখছে। বইটি এক "নামহীন" বোনকে নিয়ে, যাকে বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণা ও বিষ দিয়ে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়।

এই বইয়ের ভেতরই সে ইনায়ার সব অপরাধ তুলে ধরবে—কিন্তু গল্পের ছদ্মবেশে। যেন গোটা দেশ বই পড়ে ভালোবাসবে ‘নাফজার গল্প’, কিন্তু বুঝবে না এই বই-ই একদিন কারো জীবন উল্টে দেবে।

---

ইনায়ার ভয়

অন্যদিকে ইনায়ার মনটা শান্ত না। গত রাতের সেই বৈঠকে নাফজাকে দেখার পর তার বুক কেঁপে উঠে।

সে বারবার নিজেকে বোঝাতে চেষ্টা করে—

“না, ও কিছু জানে না। জানলেও কিছু প্রমাণ করতে পারবে না।”

কিন্তু পরক্ষণেই মনে পড়ে যায় সেই পুরনো ভিডিও…

আর সেই বিষের কাপ—

সেই দিন সে ইনায়া ছিল না, ছিল একজন আতঙ্কিত মানুষ। তার বন্ধুর জীবন বাঁচানোর জন্য কেউ একজন বলেছিল—

> “তোমার বোন যদি একটা গান গায়, Rimsha মারা যাবে। তুমি কি চাও এটা হোক?”

তখনই ইনায়া নিজের হাতে বানানো চা কাপে বিষ মিশিয়ে দিয়েছিল।

এক কাপ—তার নিজের বোনের জন্য।

সে জানত না, সেই চায়ের কাপে শুধু গানের মৃত্যু হবে না,

একটি শিশুরও নিঃশব্দ ভবিষ্যৎ ধ্বংস হবে।

---

অজানা সত্য

ইনায়া জানত না, তখন নাফজা গোপনে বিয়ে করেছিল Zayir-এর বাবা—Zavian-কে, তাদের পারিবারিক প্রতিপক্ষের উত্তরাধিকারী।

তাদের বিয়ের কথা কেউ জানত না, এমনকি ইনায়াও না।

আর তখনই নাফজা গর্ভবতী ছিল। বিষ খাওয়ার পর শুধু তার গলার স্বর স্তব্ধ হয়নি, স্তব্ধ হয়ে গেছে তার গর্ভের সন্তানের কণ্ঠও।

---

শেষ দৃশ্য

ঘরের দেয়ালে নাফজা একটি পুরনো ছবি টাঙিয়ে দেয়। ছবিতে দুই বোন, ইনায়া আর নাফজা, হাসছে—সেই দিন, যখন সব ছিল নিখুঁত।

ছবির নিচে সে লিখে:

> “বিশ্বাস যখন বিষ হয়ে যায়, তখন ভালোবাসাও অস্ত্র হয়ে ওঠে।”

সে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলে—

“এই শহর, এই পরিবার, এই পৃথিবী—সবাই আমাকে ভুল বুঝেছে। এবার আমিই বুঝিয়ে দেবো কাকে বলে প্রতিশোধ। কিন্তু নীরবভাবে।”

------------

aa

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

Aa

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

a

Chap 3: ছায়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ

ঢাকার রাজপথে একটার পর একটা বিলবোর্ডে ইনায়ার মুখ।

নারী অধিকার রক্ষায় দেশের অন্যতম মুখ সে।

কিন্তু আজকাল তার মুখের হাসিটা যেন জোড় করে আঁকা।

কারণ শহরে ফিরে এসেছে নাফজা।

এবং, সে প্রতিনিয়ত একটা ছায়ার মতো ইনায়ার জীবনের আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

কিন্তু সবাই জানে না—এই ছায়ার মধ্যেই আছে আগুন।

---

ভয়ের শুরু

ইনায়ার গাড়ির কাচে একটা চিরকুট পাওয়া যায়।

> “তুমি যা নিয়েছো, তা এখন ফিরিয়ে দিতে হবে।”

তার ড্রাইভার জানে না কারা রেখে গেল।

সিসিটিভি ফুটেজ খুঁজেও কেউ ধরা পড়ে না।

রাতে বাসায় ফিরে ইনায়া দেখে, তার ল্যাপটপে একটা অচেনা ভিডিও ফাইল।

প্লে করতেই ভেসে ওঠে নাফজার মুখ।

— “তুই ভাবিস তুই নিরাপদ? ভুল করিস। আমি এবার তোকে তোর জায়গা থেকে নামাব।

তুই আমার কাছ থেকে সব কিছু নিয়েছিস—এখন সময় এসেছে হিসেব দেওয়ার।”

ইনায়া ভিডিও বন্ধ করে দেয়।

সে জানে না, কোন 'সব কিছু'র কথা বলছে নাফজা।

তার কাছে তো সব ঠিকই আছে… তাই না?

---

নাফজা: শহরের নতুন আতঙ্ক

নাফজার গতিবিধি রহস্যময়।

সে একের পর এক প্রভাবশালী লোকদের সাথে দেখা করে,

সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে গুজব—

"ইনায়ার বোন নাকি এখন অস্ত্র আর প্রতিশোধের রাস্তায়!"

সে বিভিন্ন ইভেন্টে হঠাৎ হাজির হয়,

ইনায়ার গুরুত্বপূর্ণ সভায় এসে হাসি দিয়ে বলে—

— “আপনার সফলতা দেখে খুব ভালো লাগে, আপু। তবে মনে রাখবেন, ছায়া কখনো আলোকে ছাড়ে না।”

লোকজন ভাবে, এই নাফজা মানসিকভাবে অসুস্থ।

সে পাগলের মতো প্রতিশোধ চায়।

কেন?

কারণ ইনায়া নাম করেছে, জনপ্রিয় হয়েছে, আর সে হারিয়ে গেছে।

কেউ জানে না, ঘৃণার পেছনে আছে এক ছিন্নভিন্ন হৃদয়, এক কণ্ঠহীন সন্তান, আর এক খুন হওয়া স্বামী।

---

রিমশা: হারিয়ে যাওয়া বন্ধুত্ব

রিমশা এখন ইনায়ার পাশেই থাকে,

কিন্তু তার মুখে একটা দুঃখ জমে আছে সবসময়।

একদিন সে বলে—

— “তোর বোনটা তো আগে অন্যরকম ছিল। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত। এখন যেন আগুনে পোড়া ছায়া।”

ইনায়া চুপ থাকে।

সে কিছু বলতে চায়, কিন্তু পারছে না।

কারণ একটাই—

তিনিই ছিলেন সেই রাতে বিষ হাতে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ,

যে ভুল করে নিজের বোনের জীবনের আলো নিভিয়ে দিয়েছিলেন।

--------

স্থান: রাজধানীর অভিজাত এক ফ্যাশন ইভেন্ট

সময়: রাত ৮টা

আলো ঝলমলে মঞ্চে ইনায়া হাঁটছেন ক্যাটওয়াকের মতো নিশ্চিন্ত ভঙ্গিতে। মিডিয়া ফ্ল্যাশ, করতালি আর প্রশংসায় চারদিক গমগম করছে।

তার পরনে নীল-সোনালি শাড়ি, ঠোঁটে আত্মবিশ্বাসী হাসি—এই ইভেন্টে আজ সে “উইমেন অফ দ্য ইয়ার” অ্যাওয়ার্ড জিতেছে।

কিন্তু মঞ্চের ঠিক নিচে, ভিড়ের ভেতরে দাঁড়িয়ে একজন সব কিছু চুপচাপ দেখছে—নাফজা।

কয়েক সেকেন্ড পর এক সাংবাদিক হঠাৎ বললেন—

> “নাফজা ম্যাডাম, আপনি ইনায়ার বোন, তাই তো? আপনি কি আপনার বোনের সাফল্য নিয়ে কিছু বলবেন?”

সবার নজর ঘুরে যায় নাফজার দিকে।

সে ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে যায়।

তার পরনে কালো লম্বা গাউন, ঠান্ডা চোখে ইনায়ার দিকে তাকিয়ে সে বলে—

> “ইনায়া আপনাদের জন্য আদর্শ হতে পারে, কিন্তু আমার কাছে সে শুধু একজন ধোঁকাবাজ। যে আপন মুখোশ পরে ঘুরে বেড়ায়, আর পেছনে বিষ ঢেলে যায়।”

ঘর থেমে যায়।

মিডিয়ার ফ্ল্যাশ বন্ধ হয়ে যায়। ইনায়ার চোখ বড় হয়ে যায়।

তার ঠোঁটের হাসিটা হঠাৎ হারিয়ে যায়।

“তুমি এটা কী বলছো, নাফজা?”

ইনায়া কাঁপা কণ্ঠে বলে।

নাফজা হেসে ফেলে—একটা নিঃশব্দ, ঠান্ডা হাসি।

> “সত্য। আমি আজ আর চুপ করে থাকতে আসিনি। আমি এসেছি তোমার সাজানো জগতটা উল্টে দিতে।”

লোকেরা গুঞ্জন করতে থাকে, ক্যামেরা আবার ক্লিক করতে থাকে। কেউ কেউ ইনায়ার পুরনো সাক্ষাৎকার খুঁজতে শুরু করে।

ইনায়া নিজের ভিতরে ভেঙে পড়তে শুরু করে, কিন্তু বাইরে থেকে সে শক্ত থাকার অভিনয় করে।

---

ভেতরের যুদ্ধ

সেই রাতেই, ইনায়া গাড়িতে বসে। রিমশা পাশে।

— “ও সত্যিই আমার সব শেষ করে দেবে। ও চাইছে আমি publicly ধ্বংস হই।”

রিমশা শান্ত কণ্ঠে বলে— — “কিন্তু তুমি কী জানো, সে কেন এমন করছে? কেবল হিংসা? না কি... কিছু লুকানো আছে?”

ইনায়া চোখ বন্ধ করে।

তার মাথায় আবার ভেসে ওঠে সেই বিষের কাপ, সেই নিঃশব্দ চিৎকার, আর সেই শিশুর চোখ—যার কোনো শব্দ নেই।

---

নাফজার পরিকল্পনা: ক্ষমতার শুরু

ঘরে ফিরে, নাফজা জায়িরকে বিছানায় শুইয়ে দেয়।

তারপরে সে নিজের ডেস্কে বসে।

তার সামনে এক ম্যাগাজিনের কাভার—ইনায়ার ছবি। নিচে লেখা:

> “She Is The Voice Of Justice”

নাফজা সেই ম্যাগাজিনটায় আগুন লাগিয়ে দেয়।

জ্বলন্ত কাভারের দিকে তাকিয়ে সে বলে—

> “এবার আমি হবো সেই কণ্ঠ—যে নীরব থেকেও সব কিছু বদলে দিতে পারে।”

Download NovelToon APP on App Store and Google Play

novel PDF download
NovelToon
Step Into A Different WORLD!
Download NovelToon APP on App Store and Google Play